বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী দল (বিএনপি)-এর নিবেদিতপ্রাণ নেতা মো. মাইনুল ইসলাম আসন্ন ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে টাঙ্গাইল-৩ (ঘাটাইল) আসনে এমপি পদপ্রার্থী হিসেবে ব্যাপক আলোচনায় রয়েছেন। তার জীবনধারা, সততা, ত্যাগ ও অবিচল নিষ্ঠা তাকে এলাকায় জনমানুষের কাছে একজন নির্ভরযোগ্য ও গ্রহণযোগ্য নেতা হিসেবে প্রতিষ্ঠিত করেছে।
বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী দল (বিএনপি)-এর নিবেদিতপ্রাণ নেতা মো. মাইনুল ইসলাম আসন্ন ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে টাঙ্গাইল-৩ (ঘাটাইল) আসনে এমপি পদপ্রার্থী হিসেবে ব্যাপক আলোচনায় রয়েছেন। তার জীবনধারা, সততা, ত্যাগ ও অবিচল নিষ্ঠা তাকে এলাকায় জনমানুষের কাছে একজন নির্ভরযোগ্য ও গ্রহণযোগ্য নেতা হিসেবে প্রতিষ্ঠিত করেছে।
১৯৬৭ সালের ২০ জানুয়ারি টাঙ্গাইল জেলায় জন্ম নেওয়া মাইনুল ইসলাম ছোটবেলা থেকেই সামাজিক ও রাজনৈতিক কর্মকাণ্ডে যুক্ত ছিলেন। পিতা মৃত খলিলুর রহমান ও মাতা মোছা. মরিয়ম বেগমের সন্তান মাইনুল শিক্ষাজীবনে কৃতিত্বের সঙ্গে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় থেকে এম.এ ডিগ্রি অর্জন করেন।
ছাত্রজীবন থেকেই তিনি বিএনপির আদর্শে অনুপ্রাণিত হয়ে রাজনীতিতে সক্রিয় হন। পরবর্তীতে জাতীয়তাবাদী পরিবারের একজন নিবেদিত কর্মী হিসেবে রাজনীতির মাঠে দৃঢ় অবস্থান নেন। আওয়ামী লীগ সরকারের সময়ে তিনি একাধিকবার হামলা-মামলা ও নির্যাতনের শিকার হলেও দলের প্রতি তাঁর আস্থা ও ভালোবাসা অটুট থেকেছে।
বিএনপির কঠিন সময়ে তিনি তৃণমূলের নেতা-কর্মীদের সংগঠিত রাখেন ও আন্দোলন-সংগ্রামে সামনের সারিতে থেকে নেতৃত্ব দেন। সততা ও ত্যাগের কারণে এলাকায় তিনি একজন সৎ ও নিবেদিতপ্রাণ রাজনীতিক হিসেবে খ্যাতি অর্জন করেছেন।
রাজনীতির পাশাপাশি মাইনুল ইসলাম একজন সফল ব্যবসায়ী ও প্রশাসক। তিনি আমান বিল্ডার্স লিমিটেড-এর ব্যবস্থাপনা পরিচালক হিসেবে দায়িত্ব পালন করছেন। ব্যবসায়িক জীবনে স্বচ্ছতা ও কর্মসংস্থান সৃষ্টিতে তার অবদান প্রশংসিত।
এছাড়া গণমাধ্যমেও তিনি সক্রিয় ভূমিকা পালন করেছেন। একটি জাতীয় দৈনিকের সম্পাদক ও প্রকাশক হিসেবে বস্তুনিষ্ঠ সাংবাদিকতা ও সত্য প্রকাশে তিনি সমাজে আলোড়ন সৃষ্টি করেছেন।
রাজনৈতিকভাবে তিনি বিএনপির জাতীয় নির্বাহী কমিটির সদস্য, কৃষকদলসহ বিভিন্ন অঙ্গ সংগঠনের গুরুত্বপূর্ণ পদে দায়িত্ব পালন করেছেন। তার নেতৃত্বে ঘাটাইলের সাধারণ মানুষ বিএনপির পতাকাতলে ঐক্যবদ্ধ হয়েছে।
আসন্ন নির্বাচনে ঘাটাইল আসনে মাইনুল ইসলামকে বিএনপির মনোনয়ন দেওয়ার বিষয়ে এলাকায় নতুন আশার সঞ্চার হয়েছে। স্থানীয়রা মনে করেন, তিনি মনোনয়ন পেলে নির্বাচিত হয়ে এলাকার উন্নয়ন, শিক্ষা-স্বাস্থ্য ব্যবস্থা, কৃষকের অধিকার ও কর্মসংস্থান নিশ্চিত করবেন।
সামাজিক কর্মকাণ্ডেও তিনি অগ্রগামী ভূমিকা রেখেছেন। শিক্ষা প্রতিষ্ঠান, মসজিদ, মাদ্রাসা ও সমাজকল্যাণমূলক কর্মকাণ্ডে তার অবদান প্রশংসিত। অসহায় ও দরিদ্র মানুষের পাশে দাঁড়ানো, দুর্যোগে ত্রাণ সহায়তা ও চিকিৎসা সেবার ব্যবস্থা করা—সবক্ষেত্রেই তার আন্তরিক উপস্থিতি রয়েছে।
মাইনুল ইসলাম বিশ্বাস করেন, বিএনপিই দেশের গণতান্ত্রিক অধিকার ফিরিয়ে আনতে সক্ষম দল। তিনি বলেন, “আমি ঘাটাইলের মানুষের সেবক হতে চাই, বিএনপির পতাকা হাতে নিয়ে আজীবন গণতন্ত্র ও মানুষের অধিকারের জন্য লড়াই করব।”
ঘাটাইলের সাধারণ মানুষও তাঁকে একজন সৎ, যোগ্য ও ত্যাগী নেতা হিসেবে দেখছে। তাদের বিশ্বাস—তিনি নির্বাচিত হলে ঘাটাইল সত্যিকার অর্থে গণমানুষের কণ্ঠস্বর হয়ে উঠবে।
সাগরদিঘীনিউজ/কেএইচ